Wn/bn/বাংলাদেশ স্কাউট দিবস ২০২৪
![]() |
এই নিবন্ধটির নিরীক্ষা বা পর্যালোচনা করা হয়েছে, এবং এটিকে উইকিসংবাদের সংবাদযোগ্যতার মানদণ্ড অনুযায়ী প্রকাশের জন্য প্রস্তুত নয় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
নিরীক্ষকের মন্তব্যগুলি আলাপ পৃষ্ঠায় উপলব্ধ। নিরীক্ষক দ্বারা উল্লেখ করা সমস্যাগুলি সমাধান করার পর, এই নিবন্ধটি পুনরায় পর্যালোচনার জন্য জমা দেওয়া যেতে পারে। সামগ্রিকভাবে, এমন কিছু ক্ষেত্র থাকতে পারে যেখানে আরও কাজের প্রয়োজন: |
এই নিবন্ধটির নিরীক্ষা বা পর্যালোচনা করা হয়েছে, এবং এটিকে উইকিসংবাদের সংবাদযোগ্যতার মানদণ্ড অনুযায়ী প্রকাশের জন্য প্রস্তুত নয় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
নিরীক্ষকের মন্তব্যগুলি আলাপ পৃষ্ঠায় উপলব্ধ। নিরীক্ষক দ্বারা উল্লেখ করা সমস্যাগুলি সমাধান করার পর, এই নিবন্ধটি পুনরায় পর্যালোচনার জন্য জমা দেওয়া যেতে পারে। সামগ্রিকভাবে, এমন কিছু ক্ষেত্র থাকতে পারে যেখানে আরও কাজের প্রয়োজন: |
সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪
![]() | |
সম্পর্কিত শিরোনামগুলো | |
---|---|
| |
অংশগ্রহণ | |
![]() |
চলতি বছর ‘স্মার্ট সিটিজেন স্মার্ট স্কাউটিং’—প্রতিপাদ্য নিয়ে এবার তৃতীয়বারের মতো পালিত হতে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস-২০২৪ ’। বাংলাদেশ স্কাউটস বর্তমানে প্রায় ২৫ লাখ স্কাউট সদস্য আছে। স্কাউটের রয়েছে তিনটি স্তার—কাব স্কাউটস, স্কাউটস, রোভার স্কাউট।
আজ সোমবার দেশব্যাপী এই দিবস পালন করবেন বর্তমান ও প্রাক্তন স্কাউট সদস্য, অভিভাবক ও শুভানুধ্যায়ীরা। স্কাউটের ১৩টি অঞ্চল আছে। এবারের স্কাউট দিবস দুই ভাগে ভাগ করে পালনের কথা জানিয়েছেন স্কাউট সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ স্কাউটসের নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) উনু চিং বলেন, ‘এবার রোজা ও ঈদের কারণে জাতীয়ভাবে দিবসটি দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ৮ এপ্রিল সদর দপ্তরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। এ ছাড়া, বিভাগ অনুযায়ী অনুষ্ঠান থাকবে। অনলাইন বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।’
উনু চিং আরও বলেন, ‘ঈদের পর ১৮ এপ্রিল মূল অনুষ্ঠানের জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল সেদিন উপস্থিত থাকবেন। আর ৮ থেকে ১৮ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি বিভাগীয় পর্যায়ে পালন করা হবে।’
বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের ৮ এপ্রিল স্কাউটিংয়ের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সেই হিসেব ধরে ২০২২ সাল থেকে ৮ এপ্রিল বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস উদ্যাপন করা হচ্ছে। ১৯৭৪ সালে বিশ্ব স্কাউটস সংস্থার ১০৫ তম সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি পায় বাংলাদেশ স্কাউটস সমিতি। বাংলাদেশ বিশ্ব স্কাউট সংস্থায় পঞ্চম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন সময় জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের বিভিন্ন কাজে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে স্কাউট সদস্যরা অংশগ্রহণ করে থাকে।
১৯৭২ সালে দেশে স্কাউটিংয়ের সূচনা করেন এবং স্কাউটিংকে স্বীকৃতি দিয়ে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ জারি করেন। প্রতিষ্ঠার ৫২ বছরে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি স্কাউটদের স্মার্ট, আত্মনির্ভরশীল ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশ স্কাউটস প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। স্কাউট আন্দোলনের এই ধারা অব্যাহত রাখতে নিরলস প্রচেষ্টা চালানোর জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
স্কাউট আন্দোলনকে আরও সম্প্রসারিত ও বেগবান করার মাধ্যমে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট নেতৃবৃন্দকে আরও কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বলেন , স্কাউটিংয়ের মাধ্যমে আমাদের যুবসমাজকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশপ্রেমের মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত করতে হবে। বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ-স্মার্ট স্কাউটিং দেশে পরিণত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘রূপকল্প ২০৪১’ ঘোষণা করেছেন। এ লক্ষ্য অর্জনে স্মার্ট স্কাউটিংয়ের মাধ্যমে যুবসমাজকে সৎ, আদর্শবান, স্মার্ট সিটিজেন হিসেবে গড়ে তোলা এখন সময়ের প্রয়োজন।
উৎস
[edit | edit source]- সৌগত বসু, ঢাকা। "স্কাউট দিবস: স্থানীয় পর্যায়ে আগ্রহ বাড়ানোর তাগিদ" — আজকের পত্রিকা, ০৮ এপ্রিল ২০২৪
- বাসস। "স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান" — ঢাকা পোস্ট, ০৭ এপ্রিল ২০২৪