Wn/bn/মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা: বাংলাদেশী কতিপয় রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা ও নাগরিকদের বিরুদ্ধে
রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩
সম্পর্কিত শিরোনামগুলো | |
---|---|
| |
অংশগ্রহণ | |
গত ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আট মাস আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর থেকে বাংলাদেশের কতিপয় রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্মকর্তা এবং কতিপয় নাগরিকদের বিরুদ্ধে নতুন ভিসা নীতি প্রক্রিয়া শুরু করার কথা জানানো হয়েছে।
উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র বিভাগ গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে ক্ষুন্ন করেছে বলে এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যদিও, এতে নির্দিষ্টভাবে কারো নাম উল্লেখ করা হয়নি। তবে গতকাল শনিবার ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি. হাস দেশের ১৯০ জন বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা জানিয়েছেন। পিটার হাস এতে স্থান সীমাবদ্ধতা বিবেচনা করে কিছু নাম উল্লেখ করার কথা জানিয়েছেন। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, বিচার বিভাগের সদস্য এবং গণমাধ্যমের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গও এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়তে পারেন বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এই ভিসা নীতি আরোপকে বড় কোন সমস্যা হিসেবে দেখছেন না, এবং এতে প্রশাসনের উপর কোন প্রভাব পড়েনি বলে মনে করছেন।
উৎস
[edit | edit source]- পুলক গুপ্ত। "বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির পেছনে কারণ কী?" — বিবিসি বাংলা, ২৬ মে ২০২৩
- "পুলিশ ও প্রশাসনের উপর 'ভিসা নীতির প্রভাব' পর্যবেক্ষণ করছে আওয়ামী লীগ" — বিবিসি বাংলা, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
- "গণমাধ্যমে মার্কিন ভিসা নীতি: ১৯০ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা" — দৈনিক প্রথম আলো, ১ অক্টোবর ২০২৩