Wn/bn/চুয়াডাঙ্গায় পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত শিক্ষককে মারপিট করল ছাত্র, ছাত্রের আদালতে আত্মসমর্পণ
 |
এই নিবন্ধটির উন্নয়নের কাজ চলছে। আপনিও চাইলে এটিতে অবদান রাখতে পারেন বা এটির উন্নয়ন সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন। যদি এটি প্রকাশনার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়, তাহলে {{উন্নয়ন চলছে}} ট্যাগটিকে {{নিরীক্ষা}} ট্যাগ দ্বারা প্রতিস্থাপন করে নিবন্ধটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। অনুগ্রহ করে জমা দেবার পূর্বে উইকিসংবাদের সংবাদযোগ্যতা নীতিটি পর্যালোচনা করুন। দীর্ঘ সময়েও নিবন্ধটি প্রকাশিত না হলে স্ব-প্রকাশন পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে পারেন। |
| এই নিবন্ধটির উন্নয়নের কাজ চলছে। আপনিও চাইলে এটিতে অবদান রাখতে পারেন বা এটির উন্নয়ন সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন। যদি এটি প্রকাশনার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়, তাহলে {{উন্নয়ন চলছে}} ট্যাগটিকে {{নিরীক্ষা}} ট্যাগ দ্বারা প্রতিস্থাপন করে নিবন্ধটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন।
অনুগ্রহ করে জমা দেবার পূর্বে উইকিসংবাদের সংবাদযোগ্যতা নীতিটি পর্যালোচনা করুন। দীর্ঘ সময়েও নিবন্ধটি প্রকাশিত না হলে স্ব-প্রকাশন পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে পারেন। |
বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩
চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণীর টেস্ট পরীক্ষা চলাকালীন হলে দেখাদেখি করার জন্য এক ছাত্রের খাতা কেড়ে নেন বিদ্যালয়টির দিবা শাখার সহকারী শিক্ষক হাফিজুর রহমান। এতে ছাত্রটি শিক্ষককে মারধর করে। পরে এই বিষয়ে আদালতে মামলা করা হলে অভিযুক্ত সেই ছাত্র আদালতে আত্মসমর্পণ করে। গত মঙ্গলবার দুপুরে সে চুয়াডাঙ্গার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে নিজ ইচ্ছায় আত্মসমর্পণ করে এবং আদালতে জামিন প্রার্থনা করে। আদালতের বিচারক জেলা জজ বেগম মুসরাত জেরীন জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং ছেলেটিকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে (বালক) পাঠানোর নির্দেশ দেন। সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রবেশন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে বিকেলে তাকে চুয়াডাঙ্গা থেকে যশোর শহরের পুলেরহাটে অধিদপ্তর পরিচালিত শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে (বালক) নেওয়া হয়।
উৎস[edit | edit source]
- "[১]" —
- "[ ]" —