Wn/bn/গিনিতে ইবোলায় তিনজনের মৃত্যু

From Wikimedia Incubator
< Wn‎ | bn
Wn > bn > গিনিতে ইবোলায় তিনজনের মৃত্যু
নিরীক্ষণের জন্য অপেক্ষমান!  এই নিবন্ধটি ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ অনুযায়ী নিরীক্ষণ বা পর্যালোচনা করা হয়নি। এখানে প্রদর্শিত তথ্যগুলোর পুনঃমূল্যায়ন করুন। (আরও জানুনশোধন)

সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনিতে ইবোলা ভাইরাস সংক্রমণে কমপক্ষে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আরোও পাঁচজনের শরীরে ইবোলা ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। ২০১৬ সালের পর এই প্রথম দেশটিতে ইবোলা ভাইরাসের সংক্রমণে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল।

গিনির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পর আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডায়রিয়া, বমি ও রক্তক্ষরণ শুরু হয়। আক্রান্তদের মাঝে যারা বেঁচে আছেন তাদের চিকিৎসা কেন্দ্রে আলাদা করে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

একটি বিবৃতিতে দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান দেশটিতে নতুনভাবে ইবোলা মহামারী ঘোষণা করা হয়েছে।

কর্তৃপক্ষ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে ইবোলা টিকার আবেদন করেছে বলে জানিয়েছে তারা। সাম্প্রতিক বছরে টিকার কার্যক্ষমতা বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

উল্লেখ্য ১৯৭৬ সালে প্রথম শনাক্ত হয় ইবোলা ভাইরাস। মধ্য আফ্রিকার ইবোলা নদীর তীরে প্রথম সংক্রমণ ঘটে বলে নদীটির নামেই ভাইরাসটির নামকরণ হয়। ইংরেজিতে রোগটির নাম দেওয়া হয়েছে ইবোলা ভাইরাস ডিজিজ বা ইভিডি। বলা হচ্ছে, বাদুড়ের খাওয়া ফল থেকে এই ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে। পরে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে শুরু করে। দেহ থেকে নিঃসৃত বিভিন্ন তরল থেকে এ রোগ ছড়ায়।

পরবর্তীতে ভাইরাসটি গিনি, লাইবেরিয়া, সিয়েরা লিয়নসহ কয়েকটি দেশে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পশ্চিম আফ্রিকায় ইবোলা মহামারিতে ১১ হাজারের বেশি মানুষ মারা যায়।


উৎস[edit | edit source]

  • "Guinea declares new Ebola outbreak" — রয়টার্স, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • "গিনিতে ইবোলায় তিনজনের মৃত্যু" — প্রথম আলো, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১


শেয়ার করুন!

ইমেইল করুন এই খবরকে

ফেসবুকে শেয়ার করুন

টেলিগ্রামে শেয়ার করুন

লিঙ্কডইনে শেয়ার করুন

টুইটারে শেয়ার করুন

শেয়ার করুন!

ইমেইল করুন এই খবরকে

ফেসবুকে শেয়ার করুন

টেলিগ্রামে শেয়ার করুন

লিঙ্কডইনে শেয়ার করুন

টুইটারে শেয়ার করুন