Wn/bn/রুশ ভ্যাক্সিনের পর মিললো চীনা ভ্যাক্সিনের অনুমোদন; অনুমোদন মিলেছে ভ্যাক্সিন উৎপাদনেরও
শনিবার, ১ মে ২০২১
বাংলাদেশে প্রায় ৫০ লক্ষাধিক ব্যক্তি সম্পূর্ণ ভ্যাক্সিনকৃত ও ২৩ লক্ষের অধিক ব্যক্তি এক ডোজ নিয়েছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ২১ লক্ষ ডোজ বাকি আছে। অর্থাৎ ১৩ লক্ষাধিক ব্যক্তির দ্বিতীয় ডোজ অনিশ্চিত। যদিও ভারতে প্রতি মাসে ৫০ লক্ষ ডোজ ভ্যাক্সিন পাঠানোর চুক্তি হয়েছিলো ২০২০ সালের নভেম্বরে, কিন্তু ভাইরাসের বিরাট সংক্রমণে ভারত সব দেশেই ভ্যাক্সিন রপ্তানি বন্ধ করেছে। তখন অন্য দেশ থেকে ভ্যাক্সিন আনার কূটনীতি শুরু হয়। রুশ ভ্যাক্সিনের প্রায় ৪০ লক্ষ ডোজ নিশ্চিত হলেও তা মে মাসে কোনো এক সময় আসবে। কেননা বিশ্বব্যাপী চাহিদার কারণে তারা আগে বাংলাদেশে টিকা পাঠানোয় অপারগতা জানিয়েছিল। অতঃপর মিলেছে চীনের সিনোফার্মের ভ্যাক্সিন কেনা ও প্রদানের নৈতিক অনুমোদন। ২৭ এপ্রিল বলা হয় সেটি আসতে ২ সপ্তাহ লাগবে। এই অবস্থায় রুশ ভ্যাক্সিন বাংলাদেশে উৎপাদনের প্রস্তাব আসে। তারপরই চীন ও রুশ ভ্যাক্সিন বাংলাদেশে উৎপাদনের অনুমোদন পাওয়া গেলো। তবে কখন উৎপাদন শুরু হবে বা কোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে উৎপাদন হবে তার কোনো দিশা মিলে নি।
উৎস
[edit | edit source]- আবুল খায়ের। "রাশিয়া ও চীনের টিকা তৈরি হবে বাংলাদেশে" — ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক, ২৯ এপ্রিল, ২০২১
- ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক। "বাংলাদেশে ভ্যাকসিন উৎপাদনের প্রস্তাব দিলো রাশিয়া" — ইত্তেফাক অনলাইন ডেস্ক, ২০ এপ্রিল, ২০২১
- নিজস্ব প্রতিবেদক। "‘আগামী মাসেই স্পুতনিকের ৪০ লাখ টিকা আসতে পারে’" — প্রথম আলো, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
- কূটনৈতিক প্রতিবেদক। "টিকা আনতে অন্তত দুই সপ্তাহ লাগবে" — প্রথম আলো, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
- বিশেষ প্রতিনিধি। "অনুমোদন পেল রাশিয়ার টিকা" — প্রথম আলো, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
- স্টার রিপোর্ট। "যৌথভাবে টিকা উৎপাদন করবে বাংলাদেশ" — The Daily Star, এপ্রিল ৩০, ২০২১