Wn/bn/ছত্তিশগড়ে সাংবাদিকের মৃতদেহ মলশোধনী ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার; মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫

এই চিত্রটি পরিবর্তনশীল — রিফ্রেশ করুন! | |
| সম্পর্কিত শিরোনামগুলো | |
|---|---|
| |
| অংশগ্রহণ | |
ভারতের ৩২ বছর বয়সী সাংবাদিক মুকেশ চন্দ্রকারের মৃতদেহ শুক্রবার ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলার একটি মলশোধনী ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে রিপোর্ট করা সাংবাদিক চন্দ্রকার নতুন বছরের দিন থেকে নিখোঁজ ছিলেন। তার মোবাইল ফোন ট্র্যাক করে একটি সড়ক নির্মাণ ঠিকাদারের মালিকানাধীন শেড থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।
তার মৃত্যুর ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যার মধ্যে দুজন চন্দ্রকারের আত্মীয়। তাদের মধ্যে সুরেশ চন্দ্রকার, এক দূর সম্পর্কের আত্মীয় ও ঠিকাদার, যাকে রবিবার রাতে হায়দ্রাবাদে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তার চারটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে এবং তার মালিকানাধীন অবৈধ নির্মাণ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। তার স্ত্রীকেও কানকের জেলা থেকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
চন্দ্রকার নিখোঁজ হওয়ার পর ২ জানুয়ারি একটি প্রাথমিক তদন্ত করা হয়েছিল, কিন্তু তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে পরবর্তী অনুসন্ধানে চন্দ্রকারের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ময়নাতদন্তে জানা গেছে, ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করার ফলে তার মাথা, বুক, পিঠ এবং পেটে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
প্রেস কাউন্সিল অব ইন্ডিয়া রাজ্য সরকারের কাছে ঘটনাটি নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট দাবি করেছে, আর ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ঘটনাটিকে "হৃদয়বিদারক" বলে অভিহিত করেছেন। সাংবাদিকদের একটি সংস্থা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছে।
উৎস
- আনবরাসন ইথিরাজান। "Body of missing Indian journalist found in septic tank" — বিবিসি, ৫ জানুয়ারি, ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ: ৭ জানুয়ারি, ২০২৫। (ইংরেজি)
- অনুরাগ দ্বারী। "Key Accused In Chhattisgarh Journalist's Murder Arrested In Hyderabad" — এনডিটিবি, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ: ৭ জানুয়ারি, ২০২৫। (ইংরেজি)
- "Indian press groups call for investigation after journalist’s body found in septic tank" — The Guardian, ৬ জানুয়ারি ২০২৫। সংগ্রহের তারিখ: ৭ জানুয়ারি ২০২৫। (ইংরেজি)
