Jump to content

Wn/bn/চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে পরাজিত পাকিস্তান

From Wikimedia Incubator
< Wn | bn
Wn > bn > চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে পরাজিত পাকিস্তান

বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
সম্পর্কিত শিরোনামগুলো
অংশগ্রহণ
ভূমিকা    সংবাদকক্ষ    নিবন্ধ সৃষ্টিকরণ

পাকিস্তানের করাচিতে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬০ রানের বড় ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে পাকিস্তান। উইল ইয়াং এবং টম ল্যাথামের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩২০ রান সংগ্রহ করে নিউজিল্যান্ড। জবাবে ধীর গতির সূচনা পাকিস্তানকে শুরু থেকে চাপের মুখে ফেলে দেয়। শেষ পর্যন্ত ২৬০ রানে গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা।

টস জিতে পাকিস্তান নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। শুরুটা নড়বড়ে ছিল নিউজিল্যান্ডের। ৪০ রানে ২ উইকেট এবং ৭৩ রানে ৩ উইকেট তুলে নিয়ে নতুন বলের সুবিধা আদায় করে নিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু এরপর চতুর্থ উইকেটে ইয়াং এবং ল্যাথামের ১১৮ রানের জুটি ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। দুই ব্যাটসম্যানের পাল্টা আক্রমণে রানের চাকা কখনো স্থবির হয়ে যায়নি।

ইয়াং আউট হওয়ার আগে ১২টি চার এবং ১টি ছক্কার সাহায্যে ১১৩ বলে ১০৭ রান করেন। এরপর গ্লেন ফিলিপস ক্রিজে আসলে রানের গতি বেড়ে যায়। ফিলিপসের ৩ চার ৪ ছক্কায় ৩৯ বলে ৬১ রানের ঝড়ো ইনিংস নিউজিল্যান্ডকে ৩০০ ছাড়িয়ে যেতে সাহায্য করে। ল্যাথাম ১০৪ বলে ১১৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ১০টি চারের সাথে ৪টি ছক্কা আসে তার ব্যাট থেকে। পাকিস্তানি বোলারদের দিশেহারা করে শেষ ১০ ওভারে ১১৩ রান তুলে নেন কিউই ব্যাটাররা।

ফখর জামান ফিল্ডিং করার সময় চোট পেয়ে দীর্ঘ সময় মাঠের বাইরে থাকায় ২য় ইনিংসের প্রথম ২০ মিনিটের মধ্যে ব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ ছিল না। তাই সৌদ শাকিলকে বাবর আজমের সাথে উদ্বোধনী জুটিতে নামিয়ে ৩২১ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নামে পাকিস্তান। কিন্তু ৮ রানে এই জুটির সমাপ্তি ঘটান কিউই পেসার ও’রোর্ক। তখনো ২০ মিনিট না হওয়ায় এরপর অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান নেমে দেখেশুনে খেলতে থাকেন। কিন্তু ফিলিপস দশম ওভারে এক হাতে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরে রিজওয়ানকে ড্রেসিংরুমে ফেরত পাঠান।

পিঠের সমস্যা নিয়ে ফখরও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। এরপর বাবর আজম এক প্রান্ত ধরে রাখলেও রানের গতি বাড়াতে পারেননি। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনারের বলে আউট হওয়ার আগে তিনি ৯০ বলে ৬৪ রান করেন। শেষ দিকে খুশদিল শাহর লড়াই কেবল পাকিস্তানের হারের ব্যবধান কমিয়েছে। তিনি পাকিস্তানের ইনিংসের সর্বোচ্চ ৬৯ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের ও’রোর্ক ও স্যান্টনার তিনটি করে উইকেট নেন। ম্যাচসেরার পুরস্কার লাভ করেন সেঞ্চুরিয়ান টম ল্যাথাম।



উৎস